A True Story by Mary Bartels Bray
বাল্টিমোরের জন হপকিনস হাসপাতালের ক্লিনিক প্রবেশদ্বার থেকে আমাদের বাড়িটি সরাসরি রাস্তায় বিপরীতে ছিল।আমরা নীচে বসবাস করতাম এবং ক্লিনিকে রোগীদের বা বহিরাগতদের উপরের রুম ভাড়া দিতাম । এক গ্রীষ্মের সন্ধ্যায় আমি সাপার তৈরি করছিলাম,এমন সময় দরজায় টোকা পড়লো।
আমি দরজা খোলার পর সত্যিই একজন ভয়ানক মানুষ দেখতে পেলাম। খুবি খাটো একজন! তাঁর মুখে ছিলো ফুসকুড়ির মত জিনিস আর ছিলো অস্বাভাবিক লাল রঙের মুখ।
তবুও ওর কণ্ঠ খুব সুন্দর ছিল, সে বলল, “শুভ সন্ধ্যা। আমি দেখতে এসেছি যদি আপনার এক রাতের জন্য রুম থাকে।আমি আজ সকালে পূর্ব উপকূলে চিকিত্সার জন্য এসেছি, এবং ফিরে যাওয়ার জন্য সকাল পর্যন্ত কোন বাস নেই।
তিনি আমাকে বলেছিলেন যে তিনি দুপুর থেকে একটি ঘরের খোজ করছেন কিন্তু কোন সাফল্য পান নি!কারো কাছেই রুম নেই । “আমি মনে করি এটা আমার মুখ … এটা ভয়ঙ্কর মনে হচ্ছে জানি, কিন্তু ডাক্তার বলেছেন আরো কিছি চিকিৎসার পর……”
এক মুহুর্তের জন্য আমি হতাশ হয়ে যাই, কিন্তু তার পরের কথাগুলো আমাকে জিনিশটা মেনে নিতে সাহায্য করলো : “আমি বারান্দার এই রকিং চেয়ারে ঘুমাতে পারি। আমার বাস সকালের দিকে ছড়বে।”
আমি তাকে বললাম তাকে একটি বিছানা ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে , কিন্তু তিনি যেন বারান্দায় বিশ্রাম নেন। আমি ভিতরে গিয়েছিলাম এবং সান্ধ্যভোজ এর আয়োজন করলাম। আমরা যখন প্রস্তুত ছিলাম, তখন বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করলাম , তিনি আমাদের সাথে যোগ দিবেন কিনা। তিনি জানালেন “না ধন্যবাদ। আমার প্রচুর আছে।“
(চলবে)…লাস্ট আপডেটেডঃ ৫/১১/১৮
রেফারেন্স; এখানে ক্লিক করুন